Download Ami Keno Isshwre Biswas korina pdf ebook by Probir Ghosh! "আমি কেন ঈশ্বরে বিশ্বাস করিনা"- প্রবীর ঘোষ। Free ebook Download pdf.
Saturday, February 27, 2016
Tuesday, February 23, 2016
Download Islame Nari
"ইসলামে নারী এবং যৌনতা" pdf, ebook download। সম্পূর্ণ বাংলা ভাষায় রচিত ইসলামে নারী এবং যৌনতা বইটির PDF Download করতে নিচের ডাউনলোড-এ ক্লিক করুন। উপভোগ করুন Islame Nari Ebong Jounota Free Download pdf!
আরো বই ডাউনলোড করতে-
http://bd-boi.blogspot.com/
http://bd-boi.blogspot.com/
Thursday, February 18, 2016
Islam Bitorko (ইসলাম বিতর্ক)
ইসলাম বিতর্ক বাংলা একাডেমী বই মেলা-২০১৬ তে ব-দ্বীপ প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত একটি মুক্তমনা বই। এই বইটির বিরুদ্ধে ধর্ম অবমাননার অভিযোগ এনে বইটিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে এর প্রকাশনা সংস্থা বন্ধ করে দেয়া হয় এবং এর প্রকাশককে গ্রেপ্তার করা হয়। ইসলাম বিতর্ক বইটির ইবুক বা PDF version Download করতে পারেন এখান থেকে।
Download Islam Bitarka pdf
Monday, February 15, 2016
ছাত্রীর শ্লীলতাহানি: ফেঁসে যাচ্ছেন এসআই রতন কুমার
ছাত্রীর শ্লীলতাহানি: ফেঁসে যাচ্ছেন এসআই রতন কুমার
ঢাকায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রীর শ্লীলতাহানির ঘটনায় রাজধানীর
আদাবর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রতন কুমার হালদারের জড়িত থাকার সত্যতা
পেয়েছে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি।
ঢাকা মহানগর হাকিম এমদাদুল হকের তদন্ত প্রতিবেদনে এ বিষয়টি উঠে আসে।
গতকাল মঙ্গলবার এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করা হয়। ওই ছাত্রী
ঢাকার এক যুবদল নেতার স্ত্রী।
এর আগে একই ঘটনায় তেজগাঁও বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি)
হাবিবুন নবী আনিসুর রশিদকে প্রধান করে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। ওই কমিটি গত
রবিবার বিভাগের উপকমিশনার বিপ্লব কুমার সরকারের কাছে রতনের অব্যাহতির
সুপারিশ করে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন।
পুলিশের তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, যে দোকানে ওই ছাত্রী হেনস্থার
শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে, সেই দোকান মালিক নিজেই জানিয়েছেন, তার
দোকানে এমন কিছু ঘটেনি। আশপাশের লোকজনও এমন ঘটনা ঘটেছে বলে প্রমাণ দিতে
পারেননি। তাই হেনস্থার অভিযোগ থেকে রতন কুমারকে অব্যাহতির সুপারিশ করা হলো।
তবে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, এসআই রতনের আচরণ ছিল অপেশাদার।
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীকে লাঞ্ছনার ঘটনায় রাজধানীর আদাবর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রতন কুমার হালদারের বিরুদ্ধে গত ১ ফেব্রুয়ারি মামলা দায়ের করা হয়। ছাত্রী নিজেই বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দেন।
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীকে লাঞ্ছনার ঘটনায় রাজধানীর আদাবর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রতন কুমার হালদারের বিরুদ্ধে গত ১ ফেব্রুয়ারি মামলা দায়ের করা হয়। ছাত্রী নিজেই বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দেন।
মামলার এজহারে অভিযোগ করা হয়, গত রবিবার বিকেল ৩টায় মামলার বাদী
ইউনিভার্সিটি থেকে বেরিয়ে বই কেনার উদ্দেশ্যে শিয়া মসজিদের দিকে রিকশাযোগে
যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে জাপান সিটি গার্ডেন ইলেকট্রনিকসের উল্টো পাশে আদাবর
থানার এসআই রতন কুমার ও পুলিশের দুই কনস্টেবল রিকশাটির গতিরোধ করে। তিনি
রিকশা থেকে নামতে না চাইলেও তাকে জোর করে নামানো হয়। কোনো কিছু বলার আগেই
তার কাছে ইয়াবা আছে কি না, জানতে চান এসআই। এতে তিনি চরম বিব্রতকর অবস্থায়
পড়েন।
এক পর্যায়ে পুলিশ সদস্যরা তাকে জোর করে শিয়া মসজিদের বিপরীতে একটি
ইলেকট্রিকের দোকানে নিয়ে যান। সেখানে নেওয়ার পর এসআই রতন দোকানের সবাইকে
বের করে দরজা জানালা লাগিয়ে দেন। ওই ছাত্রীর কাছে ২০০ পিস ইয়াবা আছে বলে
দাবি করেন এসআই রতন। বাদী সেটি অস্বীকার করলে রতন তাকে তার সোয়েটার খুলতে
বলেন। তিনি তাতে অস্বীকার জানালে এসআই রতন তাকে নিয়ে টানাহেছঁড়া করেন। এ
সময় তিনি রতনকে ভার্সিটির পরিচয়পত্র দেখান। তারপরও তাকে ইয়াবা ব্যবসায়ী
বানানোর অপচেষ্টা করা হয়।
তিনি এসআইকে স্থানীয় লোকদের সামনে ব্যাগ তল্লাশি করতে বলেন। তা না হলে
থানায় নিয়ে যেতে বলেন। কিন্তু এতে রাজি হননি রতন। এক পর্যায়ে রতন ওই
ছাত্রীর সোয়েটার এবং ওড়না খুলে ফেলে তার স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেন।
এরপর এসআই রতন ওই ছাত্রীকে হুমকি দিয়ে বলেন, ‘আমার কাছে ওসি-ডিসি কিছুই
না। কারো কাছে নালিশ করেও কোনো লাভ নেই।’ ঘটনার পরদিন ছাত্রীকে হয়রানি ও
শ্লীলতাহানির অভিযোগে এসআই রতন কুমার সাহাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
গত ২০ জানুয়ারি যাত্রাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অবনি শংকরসহ পাঁচ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগে আরেকটি মামলা করেন এক নারী। ওই মামলাটিও বিচার বিভাগীয় তদন্তের আদেশ দেয়া হয়েছে। এটি এখন তদন্তাধীন।
গত ২০ জানুয়ারি যাত্রাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অবনি শংকরসহ পাঁচ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগে আরেকটি মামলা করেন এক নারী। ওই মামলাটিও বিচার বিভাগীয় তদন্তের আদেশ দেয়া হয়েছে। এটি এখন তদন্তাধীন।
যে অবৈধ কাজ করছেন ইডেন কলেজের সুন্দরী ছাত্রলীগ নেত্রী
যে অবৈধ কাজ করছেন ইডেন কলেজের সুন্দরী ছাত্রলীগ নেত্রী
নরসিংদীর মনোহরদীতে উম্মে হানি লাবনী নামের এক সহকারী শিক্ষক বিদ্যালয়ে না
গিয়েই সরকারি বেতন-ভাতা উত্তোলন করছেন। আড়াই বছর যাবৎ তিনি উপজেলার
উত্তর পীরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কাগজে কলমে কর্মরত আছেন। উম্মে
হানি ইডেন মহিলা কলেজের ছাত্রলীগ শাখার নেত্রী। তাকে ঢাকায় বিভিন্ন
রাজনৈতিক কর্মসূচিতে দেখা যায়। প্রায়ই ইডেন কলেজের হলে ফিরেন মধ্যরাতে। তার
ভয়ে তটস্থ কলেজ অধ্যক্ষসহ অনেকেই। তার বিরুদ্ধে উচ্ছৃংখল জীবন-যাপনে
অভ্যস্থ থাকার অভিযোগ সহপাঠীদের। জুনিয়রদের নানাবিধ অনৈতিক কাজে লিপ্ত করতে
বাধ্য করানোর অভিযোগ রয়েছে উম্মেহানীর বিরুদ্ধে।
অতি সম্প্রতি ইডেন কলেজের
জুনিয়র কয়েকজন মেয়েকে নিয়ে তিনি সোনারগাঁও হোটেলে সময় কাটিয়েছেন
নোয়াখালী অঞ্চলের প্রভাবশালী এক এমপি ও এক সাবেক ছাত্রনেতার সঙ্গে। উপজেলা
শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয়ের নির্দেশে উম্মেহানীর জন্য আলাদা হাজিরা
খাতায় মাস শেষে স্বাক্ষর নেওয়া হয়। উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় ও
বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উম্মে হানি খিদিরপুর
ইউনিয়নের ডুমনমারা গ্রামের রবিন মাস্টারের মেয়ে। ২০১৩ সালের ১২ সেপ্টেম্বর
তিনি পীরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন।
যোগদানের ২৮ দিনের মাথায় ১০ অক্টোবর প্রেষণে (ডেপুটেশন) উত্তর পীরপুর
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যোগ দেন। যোগদানের পর থেকেই তিনি প্রতি মাসের
শেষের দিকে দু-এক দিন বিদ্যালয়ে উপস্থিত হয়ে হাজিরা খাতায় পুরো মাসের
স্বাক্ষর করেন। বিদ্যালয়ে উপস্থিত থাকাকালে তিনি কোনো ক্লাসও নেন না। শুরুর
দিকে বিষয়টি প্রধান শিক্ষক আলাউদ্দিন আল আজাদ তৎকালীন উপজেলা সহকারী
শিক্ষা কর্মকর্তা (এটিইও) ফাতেমা হক ওরফে রুনাকে (বর্তমানে ময়মনসিংহের
গফরগাঁও উপজেলায় কর্মরত) অবহিত করলে তিনি উম্মে হানির স্বাক্ষর আলাদা খাতায়
নেওয়ার নির্দেশ দেন। পাশাপাশি এই সহকারী শিক্ষকের বিষয়ে সহকর্মীদের কোনো
মন্তব্য করতে নিষেধ করা হয়। রোববার বিকেলে বিদ্যালয়ের গিয়ে হাজিরা খাতায়
গত ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত উম্মে হানির স্বাক্ষর পাওয়া যায়। ওই সময় শিক্ষকেরা
তাঁর বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে উম্মে হানি রাজধানীর ইডেন
মহিলা কলেজে ছাত্রলীগের নেত্রী বলে তাঁরা জানান। কোন বিষয়ে পড়াশোনা করছেন
কিংবা কোন বর্ষে পড়ছেন, তা-ও বলতে পারেননি উপস্থিত শিক্ষকেরা। এ ব্যাপারে
প্রধান শিক্ষক আলাউদ্দিন আল আজাদ বলেন, ‘উম্মে হানি কোনো মাসে দু-এক দিন
আসেন, আবার কোনো মাসে আসেন না। বিষয়টি নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাই না।
আমাদের বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকসহ সাতজন শিক্ষকের বিপরীতে সাতজনই আছেন।
উম্মে হানিসহ আটজন।’ এক প্রশ্নের জবাবে প্রধান শিক্ষক আরও বলেন, ‘প্রথম
কয়েক মাস আমি বেতনের কাগজে উম্মে হানির কাগজে স্বাক্ষর করিনি। কিন্তু ঠিকই
তিনি বেতন উত্তোলন করেছেন। কীভাবে হয়েছে জানি না।’ উম্মে হানির ব্যবহৃত
মুঠোফোনে তিন-চারবার যোগাযোগের চেষ্টা করে তা বন্ধ পাওয়া যায়। পরে খুদে
বার্তা পাঠিয়েও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। এ ব্যাপারে উপজেলা শিক্ষা
কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘যেহেতু তিনি প্রেষণে শিক্ষক হিসেবে
আছেন, সে ক্ষেত্রে তাঁর আলাদা হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর নেওয়া সঠিক। তবে
অনুমতি ছাড়া বিদ্যালয়ে না আসার বিষয়টি জানা নেই। এমনটি হলে প্রয়োজনীয়
ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ফেসবুকে প্রেম করে ৬ মেয়েকে ধর্ষণ করলো ঢাবি ছাত্র
ফেসবুকে প্রেম করে ৬ মেয়েকে ধর্ষণ করলো ঢাবি ছাত্র
তার নাম রায়হান। ইন্ডিপেনডেন্ট টিভিতে স্টাফ হিসেবে সবেমাত্র ইন্টার্নশীপ করেছে। এমনটাই লেখা আছে তার প্রোফাইলে। ফেসবুকে কোনো মেয়ের কাছে সে নিজেকে গায়ক তাহসানের ভাই বলে পরিচয় দেয়। আবার কোনো মেয়েকে বলে, সে শিরোনামহীন ব্যান্ডের তুহিনের ভাই। এরকম আরো অনেক মিডিয়া ব্যক্তিত্বদের নাম ভাঙ্গিয়ে মেয়েদের দীর্ঘদিন যাবৎ ব্লাকমেইল করে আসছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া এই ছেলেটি। ফেসবুকে সে HM Rayhan নামে একটি চালায়। আইডির টাইমলাইন ঘুরে দেখা যায়, অনেক নামকরা সেলিব্রেটিদের সাথে সেলফি তুলে আপলোড করে রেখেছে। এই ছবিগুলোই সে ব্যবহার করতো মেয়েদের আকৃষ্ট করতে।স্থানীয় এলাকাবাসীদের সুত্রে জানা গেছে, রায়হান একজন মাদকাসক্ত। সে ইয়াবা সহ বেশ কয়েকবার পুলিশের হাতে আটক হয়েছে। তার বাসায় সবসময় বন্ধুরা মিলে ইয়াবার আড্ডা বসাতো। সেখানে কর্লগার্লও ভাড়া করে আনা হত।
এইচএম রায়হান নামের এই ছেলেটিকে দেখামাত্রই তাকে প্রশ্রয় না দিয়ে আইনের হাতে তুলে দিন। অথবা নিকটস্ত থানায় যোগাযোগ করে তাকে গ্রেপ্তার করতে সহযোহিতা করুন।
সমকামিতার সময় হাতেনাতে ধরা পড়লেন তিন মাদ্রাসা শিক্ষক !
সমকামিতার সময় হাতেনাতে ধরা পড়লেন তিন মাদ্রাসা শিক্ষক
এবার মাদ্রাসার বাথরুমে সমকামীতা করার সময় হাতে নাতে ধরা খেলেন তিন শিক্ষক। বরিশাল জেলার নথুল্লাবাদ এলাকার নজরুল একাডেমিক মাদ্রাসায় এই ঘটনাটি ঘটেছে।মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষকের সাথে কথা বলে জানা গেছে, টিফিন পিরিয়ডের সময় ষষ্ঠশ্রেণীর অংক শিক্ষক মোজাম্মেল হক ও নবম শ্রেণীর ইংরেজি শিক্ষক দেলোয়ার হোসেন ছাত্রদের টয়লেটে যান। তাদের দুজনকে একসাথে টয়লেটে ঢুকতে দেখে মাঠের আরেক প্রান্ত থেকে ধর্ম শিক্ষক খসরুও দ্রুত হেঁটে টয়লেটের দিকে যান। মূলত কোমলমতি শিশু খুঁজতেই তারা সেখানে গিয়েছিলেন।
এসময় এক ছাত্র পাশে দিয়ে হেঁটে যাবার সময় ধস্তাধস্তির শব্দ শুনতে পেয়ে টয়লেটের দরজার ফাঁক দিয়ে উঁকি মেরে দেখে, মাদ্রাসার দুজন শিক্ষক মিলে আরেকজন শিক্ষককে জোরপূর্বক শারীরিক নির্যাতন করছে। পুরো ঘটনাটি সে ফোনে ভিডিও করে রাখে। তবে ভিডিওর শেষাংশে দেখা যায়, দুজনের কাজ করা হয়ে গেলে ধর্মশিক্ষক খসরুও তাদের সাথে যোগ দিয়েছিলেন। মূলত এটি ছিলো একটি সমকামীতা প্রকল্প।
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত, উপযুক্ত প্রমাণের ভিত্তিতে তিন শিক্ষককেই মাদ্রাসা থেকে বহিষ্কার করে পুলিশের হাতে সোপর্দ করা হয়েছে।
Source: http://sangbad24.net/Crime/23364/
Subscribe to:
Posts (Atom)